উপন্যাসঃ তার মা বা জননী ছিল পদ্যানদীর মাঝি ।তিনি নৌকায় দিনরাত্রী কাজ করতেন আর অবসর সময়ে পুতুল নাচের ইতিকথা উপন্যাস পড়তেন।
গল্পগ্রন্থঃ প্রাগৈতিহাসিক কালের ছোট বকুল্পুরের যাত্রী মানিক আনন্দে সমুদ্রের পানিতে ঝাপ দিল। কিন্তু তার জানা ছিলো না যে সমুদ্রে সরীসৃপ প্রানী কুমির থাকে ।আর কুমির তাকে নির্ভেজাল খাদ্য হিসাবে আজ কাল পরশুর গল্পের মত খেয়ে ফেলল।কিন্তু দর্শনার্থীরা বলে এটা আত্যহত্যাও হতে পারে কারন আত্যহত্যার অধিকার সবারই আছে।
রাবেয়া খাতুনঃ উপন্যাস ঃতার জন্ম মধুমতি নদীর তীরে বায়ান্ন গলির এক গলিতে।সেখানকার জলবায়ূ টা ছিল এক অদ্ভূদ প্রকারে কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি।তার জন্মদিনেও ছিল মেঘের পর মেঘ।সূর্য নিবে জ্বলে।এ যেন এক ফেরারী সূর্য।
বিহারী লাল চক্রবর্তীঃ বঙ্গসুন্দরী ,সারদামঙ্গল,প্রেমপ্রবাহীনির কারনে প্রেমিকের সাথে নিসর্গ সন্দর্শন দেয়ার জন্য পিতা বিহারীলাল এর মানা থাকা সত্তেও পিতার সাদের আসন ছেড়ে কলকাতা চলে গেল।কিন্তু সেখানে গিয়ে বন্ধুকে না বন্ধুবিয়োগে পাগল হয়ে গেল।
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ঃ তার চিন্তা তরঙ্গ তা সেনাপতি বীরবাহু কে বেড়েই চলেছে।কারন বীরবাহু আশা কানন কে বৃত্তসংহার থেকে বের হতে পারছে না ।